জয়পুরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরাফাত হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলে ওয়াহিদ ও ইউএনওর ড্রাইভার জামালউদ্দিনসহ এক সপ্তাহে ৩...
বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) রাতে জয়পুরহাট জেলা ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তুলসী চন্দ্র রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সিভিল সার্জন অফিসের সিনিয়র মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট শ্রী শ্যামল কুমার চট্রোপাধ্যায় জানান, আক্রান্ত ৩২ জন ব্যক্তির মধ্যে ২৮ জন সদর উপজেলার বাকী ৪ জন কালাই উপজেলার। এক সপ্তাহের মধ্যে ১ তারিখে ৪ জন, ৩ তারিখে ৫ জন, ৪ তারিখে ১০ জন, ৫ তারিখে ৩ জন, ৬ তারিখে ২ জন, ৭ তারিখে ৮ জন শরীরে করানা সনাক্ত হয়।
জয়পুরহাট জেলা ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তুলসী চন্দ্র রায় বলেন, আক্রান্তরা হোম কোয়ারেন্টিনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আমাদের চিকিৎসকরা তাদের ব্যবস্থাপত্রসহ সার্বিক খোঁজ খবর নিচ্ছেন এবং কোন অসুবিধা হলে তাদেরকে আধুনিক জেলা হাসপাতালে ভর্তি হতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে করোনার স্বাস্থ্যবিধি মানতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমরাও সেইভাবে কাজ করছি। প্রয়োজনে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক মো. শরীফুল ইসলাম জানান, স্বাস্থ্যবিধিসহ সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাশেদুজ্জামান।
কোন মন্তব্য নেই